p

টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি

 

একটি দেশের উন্নয়ন পরিমাপের মাপকাঠিগুলোর মধ্যে অন্যতম হল টেলি ঘনত্ব মানে মোট জনসংখ্যার সাথে টেলিফোন ব্যবহারকারীদের অনুপাত। আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া বা ইউরোপের দেশগুলির মোট জনসংখ্যার সমান সংখ্যা টেলিফোন এইব্যবহারকারীর সংখ্যা। গত কয়েক বছরে, বিভিন্ন সরকারী এবং বেসরকারী কোম্পানি একটি বিশাল সংখ্যক ফিক্সড ফোন (ল্যান্ড ফোন) এবং মোবাইল ফোন পরিষেবা এবং আরও অনেকগুলি টেলিসেবা অন্তর্ভুক্ত করেছে। ফলে ব্যবহারকারীর সংখ্যা নয় কোটিরও বেশি ছাড়িয়ে গিয়েছে। ফলস্বরূপ, আমাদের দেশেও টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি উচ্চ চাহিদা সম্পন্ন খাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই খাতে শুধু বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক বিনিয়োগই করা হচ্ছে না বরং এই খাতে শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তির প্রয়োজনও বৃদ্ধি পেয়েছে। একটি স্থিতিশীল প্রযুক্তি হিসাবে, এই প্রযুক্তিতে শিক্ষিত তরুণ প্রজন্মকে খুব শীঘ্রই তাদের অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।     

এই দেশের ছাত্র-ছাত্রীরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনার পাশাপাশি স্থানীয় ও বহুজাতিক কোম্পানিতে সুনামের সঙ্গে কাজ করছে।

ISIT থেকে উত্তীর্ণ অসংখ্য শিক্ষার্থী ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকার দেশগুলিতে পড়াশোনা ও কাজের জন্য অবস্থান করছে এবং মান্সম্মত জীবনযাপন করছে।