আই এস আই টি পলিটেকনিক-এ
আপনাকে স্বাগতম
ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইএসআইটি) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত, এটি কম্পিউটার সলিউশন লিমিটেড পরিচালিত একটি বৃহৎ বেসরকারী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বায়নের পাঠ্য পুস্তক নির্ভর শিক্ষার পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষাকে অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে মধ্যম স্তরের দক্ষ প্রকৌশলী গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠানটি স্থাপিত হয়। আমরা কয়েকজন প্রকৌশলী মিলে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এ যাবত প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করে আসছি।
ডিপার্টমেন্ট সমূহ
কোর্স সমূহ (সকল বিভাগ)
সিভিল টেকনোলজি description
পৃথিবীতে উন্নত রাষ্ট্রগুলো ক্রমেই উন্নত হচ্ছে এবং উন্নয়নশীর রাষ্ট্রগুলো উন্নতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। রাষ্ট্র উন্নয়ন বলতে বুঝায় সে দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো।
আরও পড়ুনইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি description
বিজ্ঞানী ভোল্টা কর্তৃক ইলেক্ট্রিসিটি আবিস্কারের পর থেকেই মূলত আধুনিক সভ্যতার যাত্রা শুরু ইলেক্ট্রিসিটি ছাড়া আমাদের জীবন যেমন অচল তেমনই ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি ছাড়াও পৃথিবী অচল।
আরও পড়ুনকম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি description
তথ্যপ্রযুক্তি বর্তমান বিশ্বকে গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত করেছে। আধুনিক এই যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমাদের জীবনযাপনের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে রাজনৈতিক
আরও পড়ুনইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি description
আধুনিক বিজ্ঞানের প্রত্যেকটি আবিস্কারের পেছনে রয়েছে ইলেকট্রনিক্সের অবদান। এছাড়া স্বাস্থ্যসংক্রান - বিষয়ে সকল প্রকার রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিক্সের
আরও পড়ুনISIT পলিটেকনিকে কেন পড়বেন ?
** টেকনিক্যাল ট্রেনিং প্রাপ্ত শিক্ষক দ্বারা এমন ভাবে পাঠদান করা হয় যে, কোন প্রকার গৃহশিক্ষকের প্রয়োজন হয়না।
** ক্লাসে অনুপস্থিত, পরীক্ষার ফলাফল ও শিক্ষার্থীর মান উন্নয়নের বিষয়টি সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দকে অবহিত করা হয়।
** Job Placement Cell – এর মাধ্যমে পাশকৃত সকল ছাত্র-ছাত্রীদের চাকরি প্রাপ্তি নিশ্চিত করা হয়।
** প্রত্যেক সেমিস্টারে ১০০% ক্লাসে উপস্থিত ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ ভাবে পুরস্কৃত করা হয়।
** সর্বাধিক ব্যবহারিক ক্লাস ও ল্যাবের সুবিধা।
** ইন্ডাস্ট্রি-রিলেটেড কাজের দক্ষতার জন্য ইন্ডাস্ট্রি থেকে গেস্ট লেকচারার আমন্ত্রণ করা হয়।
অধ্যক্ষ মহোদয়ের বাণী
ড. ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমিন (সাবেক অধ্যক্ষ - সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট)
ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইএসআইটি) ঢাকা শহরের উত্তর সিটি করপরেশনে অবস্থিত বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (বিটিইবি) অনুমোদিত একটি অগ্রগামী বেসরকারী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। প্রতিষ্ঠানটি ২০০০ সালে বিটিইবি কর্তৃক প্রাথমিকভাবে কম্পিউটার টেকনোলজিতে পাঠদানের অনুমোদন লাভ করে। বর্তমানে কম্পিউটার, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স এবং সিভিল টেকনোলজিতে ৩৫০ আসনে শিক্ষা/পাঠদান কার্যক্রম চালু আছে। আইএসআইটি বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিওইউ) স্কুল অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (এসএসটি) এর একটি অন্যতম স্টাডি সেন্টার। এই সেন্টারে ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড অ্যাপ্লিকেশন কোর্সের পাঠদানসহ পরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মহোদয় সামাজিক দায়বদ্ধতা প্রতিপালনে বেশ সচেতন এবং কর্তব্যপরায়ন। আনুষ্ঠানিক পড়াশোনার পাশাপাশি একজন শিক্ষার্থী আইটিসহ বিভিন্ন কারিগরি বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারে, সে লক্ষ্যে ইতোমধ্যে এই প্রতিষ্ঠানে সাইবার সিকিউরিটি, আইটি এসেনসিয়াল ইত্যাদি অবৈতনিক প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছে। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদেরকে Cisco, Microsoft, Microtik ইত্যাদি গ্লোবাল সংস্থা কর্তৃক কোর্সের সনদায়ন করা হয়।
অদূর ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে “কারিগরি এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ” সেক্টরে মানসম্মত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করে অনন্য উচ্চতায় পৌছতে সক্ষম হবে। চাকুরী বা আত্মকর্মসংস্থানে শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে শিক্ষা-প্রশিক্ষণ প্রদানে আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

চেয়ারম্যান মহোদয়ের বাণী
মোছাঃ তাহমিনা আক্তার
আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ। কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের অষ্টম জনবহুল দেশ। বাংলাদেশের বর্তমান (২০২১) জনসংখ্যা ১৬৬,৩০৩,৪৯৮, যা ২০২০ থেকে 0.৯৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে, আমাদের জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশের বেশি কর্মক্ষম বয়সী অর্থাৎ ১৫ থেকে ৬৪ বছরের মধ্যে। দেশে আনুমানিক ২৭ লাখ শিক্ষিত বেকার যুবক রয়েছে। এদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা না গেলে এরা জাতি ও সমাজের জন্য একটি বড় বোঝা হবে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এই যুগে যোগ্য ও সক্ষম মানবসম্পদ তৈরি অপরিহার্য। কোন সন্দেহ নেই, কারিগরি বা বৃত্তিমূলক শিক্ষা ব্যবস্থা এবং কোন দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মধ্যে একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে।
কারিগরি শিক্ষা যেকোনো দেশের মানবসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি একটি দক্ষ কর্মী তৈরি করে, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে এবং মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সাহায্য করে। কারিগরি ও বৃত্তিমূলক বিষয়ে ডিগ্রিধারী ও দক্ষতা সম্পন্ন জনবলের জন্য দেশে এবং বিদেশে কর্মসংস্থানের একটি চমৎকার সুযোগ রয়েছে। জার্মানি, ফ্রান্স, জাপান এবং সুইডেনের মতো দেশগুলি কার্যকর এবং ব্যাপক কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে।বাংলাদেশে আনুমানিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা গ্রহণ করে, যা অনেক উন্নত এবং এমনকি কিছু উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় খুবই কম।
বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব এখনো দৃশ্যমান পর্যায়ে পৌছে নাই। যদিও বিভিন্ন দাতাদের সহায়তায় সরকার বিদ্যমান টিভিইটি ব্যবস্থাকে আধুনিকীকরণের জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সাধারণ শিক্ষার পরিবর্তে কারিগরি বিষয়কে অগ্রাধিকার দিতে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মানসিকতা পরিবর্তন করা প্রয়োজন।
প্রকৃতপক্ষে, বর্তমান বৈশ্বিক উন্নয়নগুলি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের জন্য একটি অপরিহার্য প্রয়োজনীয়তার দিকে নির্দেশ করে।তাই আমরাও ক্ষুদ্রপরিসরে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এর পাশাপাশি দেশের কর্মক্ষম জনগোষ্ঠিকে বিশ্বমানের বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রদান পূর্বক দ্বৈত সনদায়নের পরিকল্পনা নিয়েছি। উত্তীর্ণ গ্রাজুয়েটদের শতভাগ জবের নিশ্চয়তাসহ আমরা - শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাথে ত্রিপক্ষীয় চুক্তিপত্র সম্পাদন করে থাকি।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন
ঠিকানা:
-
৯৬৫, শেওড়াপাড়া, কাফরুল (মিরপুর), ঢাকা।
ইমেইল:
-
info1@isit.edu.bd
মোবাইল:
-
+৮৮-০১৯৬৬৬৭৭৭৩৮
-
+৮৮-০১৯৬৬৬৭৭৭৩৯
টেলিফোন:
-
+৮৮-০২-৫৮০৫৪২০৬